স্টাফ রিপোর্টার : কনিজ ফাতেমা পেশায় শিক্ষিকা, তিনি ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার লক্ষিপুর-মতিলালপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা পদে চাকুরী করে আসছেন। বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজ তার নিকট আতœীয় হওয়া কারনে তিনি কোন এক অসহায় নারীকে মাতৃত্ব কালিন ভাতার কার্ড না করে দিয়ে শিক্ষিকা কনিজ ফাতেমাকে মাতৃত্ব্ কালিন ভাতার কার্ডটি করে দিয়েছেন।
শিক্ষিকা কনিজ ফাতেমার সাথে তার মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি সাংবাদিক নামটি শোনার পরই ফোনটি কেটে বন্ধ করে দেন।
ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজের বক্তব্য নেওয়ার জন্য তার মুঠো ফোনে ফোন করেও পাওয়া যায়নি।
বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা জিন্টু জানান, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা তালিকা দেওয়ার পরই মাতৃত্ব্ কালিন ভাতার কার্ডটি ইসু হয়। তবে শিক্ষিকা কনিজ ফাতেমার নামে মাতৃত্ব্ কালিন ভাতার কার্ড হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু হাসান জানান, কোন শিক্ষিকা মাতৃত্ব কালিন ভাতা পাবেনা। কারণ সে একজন সরকারী চাকুরীজিবী। যদি কনিজ ফাতেমা মাদৃত্ব কালিন ভাতা উত্তোলন করে থাকেন তাহলে সে অর্থ সরকারকে ফেরত দিতে হবে।
Leave a Reply